Skip to main content

Hercules Movie Explained in Bangla | বাংলায় হারকিউলিস মুভিটির গল্প | Fantasy Movie

Hercules (2014) Movie Explained in Bangla 𝐌𝐨𝐯𝐢𝐞𝐂𝐫𝐞𝐝𝐢𝐭 : Paramount Pictures Director : Brett Ratner Producer : Brett Ratner & Barry Levine Cinematographer : Dante Spinotti Based on : Hercules - The Thracian Wars by Steve Moore
IMDB-6.0/10

বীর তার কর্মের মাদ্ধই তার পরিচয় দিয়ে থাকে।তার জন্য ওইসরিক কোন পরিচয় মুক্ষ নয়।দেখার বিষয় সে মানুষের বিষাস ও ভালোবাসা কতটুকু অর্জন করতে পেরেছে।


ও হ্যা বলছিলাম ২০১৪ সালে মুক্তি পাওয়া action adventure fantasy movie Hercules এর ঘটনা।

গ্রিস দেসের এক নগরি হচ্ছে থিবস।এই থিবস নগরির এক বরসন মুখর রাতে জন্ম নিয়েছিল এক অদ্ভুত খমতাধর শিশু জার জান হারকিউলিস।
গ্রিস পুরান মুতাবেক গ্রিকদের দেবরাজ এবং আকাশ ও জমিনের দেবতা হচ্ছে জিউস।এই জিউস এর সন্তান হচ্ছে হারকিউলিস।দেবতা পুত্র হবার পরেও হারকিউলিস মানুষের গর্রভে জন্মগ্রহণ করেছেন। জিউসের অবইধ সন্তান কে জিউসের স্ত্রী হেরা মেনে নিতে পারলেন না।হেরা ও ছিলেন দেবতাদের রাণি।জিউসের এই বিসবাস ঘাতকতা তিনি মেনে নিতে পারলেন না।এজন্য সে হারকিউলিস কে প্রচন্ড ধৃনা করতেন।

হারকিউলিস কে মেরে ফেলার জন্য হেরা প্রেরন করলেন ২ টি বিসধর সাপ।কিন্তু হারকিউলিস ছিলেন দেবতা পুত্র। তাই সেও পেয়েছিল ঐসরিক কিছু খমতা এবং ছিল প্রচন্ড শক্তিশালী।

সময়ের সাথে সাথে হারকিউলিস যুবক এ পরিনত হয়।সব দেবতারা মিলে তাকে দেয় ১২ টি কঠিন পরিক্ষা।সে সাত মাথা ওয়ালা সাপ কে মেরে ফেল্ল,জংগলের দানব আক্রিতির বুনো সুকর কে মেরে ফেল্ল,আর দুরভেদ্দ চামড়ার অধিকারি পাহাড়ি শিংহকে মেরে ফেল্ল।সব পরিক্ষায় উরতিন্ন হয়ে হারকিউলিস তার বীরত্বের পরিচয় দিল। আর হেরাও তার ওপর থেকে দীর্ঘকাল থেকে করে আশা আক্রমণ সরিয়ে নিল।

হারকিউলিস এর লোকগাথা গ্রিস ছাড়াও আসে পাসের এলাকা গুলো তে ও প্রচলিত ছিল। গ্রিসের ম্যসেডোনিও অপুকুলে কিছু জলদস্যু একজন ছেলেকে বেধে রেখেছিল।ছেলেটি ছিল হারকিউলিস এর ভাতিজা। জলদস্যুরা হারকিউলিস এর লোকগাথা সুনে হাসি ঠাট্টা করে আর ছেলেটিকে মেরে ফেলতেই যাবে ঠিক তখনই হারকিউলিস সেখানে উপ্সতিত হয়।হারকিউলিস জলদস্যু এবং তাদের সাথীদের মেরে ফেলে আর উদ্ধার করে নেয় তার ভাতিজা কে।

জলদস্যুদের মারার জন্য রাজার পক্ষ থেকে বেস কিছু সর্ন মুদ্রা পায়।তারা রাজার পক্ষ থেকে বিলাসী খাবার খাচ্ছিলো, তখন রাজা কটেজ এর কন্না রাজকুমারী ইরজিনিয়া তার কাছে আসে। তাকে জানায় তাদের সেনাপতি রিসেস রাজার কাছের কিছু লোক এবংনিজে কিছু সৈন্য নিয়ে একটি বাহিনী তৈরি করেছে।সেই বাহিনী নিয়ে গ্রাম লুটপাট করছে।এতেই সে থেমে নেই সে তাদের রাজপ্রাসাদ দখল করতে চায়।রাজার সৈন্য তাদের সাথে পেরে উঠছে না।

লোকমুখে সোনা জায়,রিসেস একজন জাদুকর এবং তার কাছে অস্স মানব এর বাহিনী রয়েছে, জাদের দেহ অর্ধেক মানুষ এবং অর্ধেক ঘোড়া। জাদের দমন করা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।তাই হারকিউলিস এএ সাহায্য চায়।রাজকুমারী তাদের সাহায্য করার জন্য তাদের ওজনের সম পরিমান সোনা দিবে বলে জানায়।

হারকিউলিস এবং তার সাথী রা এতে রাজি হয়ে যায়। রাজকুমারী ইরজিনিয়ার সাথে তারা তাদের রাজ্য ত্রেসে চলে আসে। রাজপ্রাসাদে প্রবেশ করার সময় সেখানে তারা দেবী হেরার মুর্তি দেখতে পায়। রাজকুমারী তাকে জানায় দেবী হেরার এই মুর্তিটা ১০০০ মানুষ ৫ বছর ধরে তৈরি করেছে।

হারকিউলিস দেবরাজ এর পু্ত্র সন্তান এটা অনেকে মেনে নিতে পারছিল না।কিন্তু রাজকুমারী ইরজিনিয়ার ছেলে ছিল হারকিউলিস এর ভক্ত।সে ও বড় হয়ে হারকিউলিস এর মত বীর হতে চায়।

রাজা কটেজ খাবার খাবার সময় তাদের রিসেস এর সম্পর্কে বলতে থাকে। রিসেস একজন জাদুকর, সে জাদুকরি কথার মাধ্যমে মানুষকে বস করে ফেলে।তার কাছে অস্য মানবের একটি বাহিনী রয়েছে জাদের দমন করা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। কোন দেবতার পক্ষেই সম্ভব রিসেস কে প্রতিহত করা।

রিসেস এর তান্ডবে সাধারণ মানুষ সর্বহারা হয়ে রাজার কাছে আশ্রয় নিয়েছে। এতে রাজার অনেক সৈণ্য নিহত হয়েছে, তাই সাধারণ কিন্তু মানুষ কে তাদের নিয়োগ দিতে হবে এবং তাদেরকে হারকিউলিস প্রশিক্ষণ দিবে, যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করবে।হারকিউলিস এর লোকগাথা সত্যি হোক বা না হোক এই বিশ্বাস টাই তো তাদের জন্য যুদ্ধের অনুপ্রেরণা জোগাবে।
বীরের নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ ও বিধংসী যোদ্ধায় পরিনত হয়।

পর দিন থেকেই সৈন্যদের প্রশিক্ষণ সুরু করে হারকিউলিস। হারকিউলিস তাদের ঢাল দিয়ে দুর্বেদ্দ দেওয়াল তৈরি করতে বলে।হারকিউলিস এর এক সাথীর আঘাতে সেই দেওয়াল ভেঙ্গে যায়।

সেদিন রাতে রাজা কটেজ এর এক গুপ্তচর একটি খবর নিয়ে আসে।সে বলে তাসের রাজ্জে রিসেস বাহিনী হামলা করতে চলেছে। সেই রাজ্জ হেরে গেলে তার পর আমাদের পালা।তাই রাজা কটেজ পাসের সেই রাজ্জে সাহায্য করার জন্য জেতে চায়।কিন্তু তাদের সৈন্যরা এখনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত নয়।

হারকিউলিস বলে এতে আমাদের অনেক সৈন্যের মৃত্তু হতে পারে।আমাদের সৈন্যদের তৈরি করতে কমপক্ষে ৭ দিন সময় লাগবে।কিন্তু রাজা কটেজ তার কথায় পাত্তা না দিয়ে তদের কে পাসের রাজ্জে রিসেস বাহিনীর সাথে লড়াই করার জন্য জেতে বলে।

পর দিন সকালে হারকিউলিস নতুন সৈন্য দের বলে ঢাল তোমাদের রক্ষাকবজ।যখন তোমরা ঘুমাবে ঢাল তখন তোমাদের গায়ের চাদর হবে।জতখন পর্জন্ত তোমাদের দেহে প্রান আছে ততখন পর্জন্ত ঢাল এর দেওয়াল ভাংতে দেওয়া যাবে না।কথা গুলো মনে রাখবে তাহলেই আমরা বিজয় এর স্বাদ গ্রহন করতে পারবো।

তারা পাসের গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যায়। সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পায়, হারকিউলিস বাহিনী পৌছানোর আগেই সেখানে রিসেস বাহিনী পৌছে গিয়েছে এবং গ্রামের সব মানুষকে মেরে ফেলেছে। কিন্তু লাশ গুলো দেখে অনেক পুরনো লাগছিল।তখন হারকিউলিস বুঝতে পারে এটা রিসেস বাহিনীর বিছানো জাল।আর তারা এই জালে ফেসে গেছে।

তখনই লাশ ভান করে থাকা মানুসগুলো তাদের ওপর হামলা করে বসে।হারকিউলিস বাহিনী ভাবতে থাকে যে আমরা তো তাদের সাহায্য করতে এসেছি তাহলে তারা সবাই আমাদের ওপর হামলা কেন করল।তখন রাজা কটেজ বলে রিসেস একজন জাদুকর, সে তার জাদুকরি কথা বাত্রায় গ্রামের মানুসকে বস করে রেখেছে। এখম গ্রাম বাসীর কাছে আমরা সত্রু।

গ্রাম বাসীরা তাদের চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলে।হারকিউলিস এর আদেশে সৈনিকরা প্রতিরক্ষা দেওয়াল তৈরি করে। প্রতিরক্ষা দেওয়াল এর মদ্ধে রাজা কটেজ কে সুরক্ষিত করে রাখা হয়।হারকিউলিস এর এক জোরালো ঘুশির মাদ্ধমে যুদ্ধের সুরু হয়।

হারকিউলিস এবং তার সাথীরা মিলে বিদ্ধংসী যুদ্ধে মেতে উঠে। কিন্তু হারকিউলিস এর নতুন সৈন্যদের তৈরি প্রতিরক্ষা দেওয়াল,গ্রাম বাসীদের আঘাতে নিমেসেই ভেংগে জায়।হারকিউলিস বুঝতে পারে রাজা কটেজ বিপদে রয়েছে। তাই হারকিউলিস এবং তার এক সাথী মিলে ঘোরার গাড়ি নিয়ে গ্রাম বাসীদের মারতে সুরু করে।একটি ধারালো ছুরি লাগানো ছিল।আরেকটিতে হারকিউলিস বৃত্তাকারে ঘুরে গ্রাম বাসীদের কুপকাত করতে থাকে।

এক পরজায়ে গ্রাম বাসীরা পালিয়ে যেতে বাদ্ধ্য হয়।রাজা কটেজ বলে আমাদের প্রাই অর্ধেক সৈন্য নিহত হয়ে গেল কিন্তু আমরা এখনো রিসেস এর মারতে পারলাম না।রাজা খুবই চিন্তিত ছিল,হারকিউলিস বলে আমি আপনাকে আগেই বলেছিলাম,সেনারা এখনো জুদ্ধের জন্য তৈরি নয়,যুদ্ধে আমাদের বেপক খয়খতি হয়ে যাবে।এবার আর ভুল করলে চলবে না।আগে সেনাদের তৈরি করতে হবে।তার পরে যুদ্ধের ময়দানে নামতে হবে।
রাজা কটেজ এতে সম্মতি জানায়।


সেদিন রাতে হারকিউলিস ঘুমিয়েছিল।সে মাঝে মাঝেই কিছু দুঃস্বপ্ন দেখতে পেত।সে দেখে তার পুরো পরিবার মরে পরে আছে আর একটা ৩ মাথাওয়ালা নেক্রে তার স্ত্রী সন্তান এর মৃত দেহ খুব্লে খুব্লে খাচ্ছে।গ্রিক পুরান মুতাবেক এই তিন মাথাওয়ালা নেকড়ে কে অন্ধকারের দেবাতা বলা হয়।লোক মুখে সোনা জায়,হারকিউলিস এর বসবাস ছিল এথেন্স রাজ্জে।এথেন্স রাজ্জে হারকিউলিস এর সুনাম অনেক বেরে গিয়েছিল তাই রাজা অটোলিকাস তার বিরুদ্ধে সরজন্ত্র করে।যেন সে সিনহাসনে বসতে না পারে। হারকিউলিস এর পুরো পরিবার কে হত্তা করে রাজা অটোলিকাস।

আর হারকিউলিস এর ওপর দোষ চাপিয়ে দেয়। কিন্তু সে এগুলো কিছুই মনে করতে পারে না।এজন্য এথেন্স রাজ্জের মানুস তাকে হিংস্র ভাবতে থাকে।রাজা অটোলিকাস তাকে রাজ্জ থেকে বিতারিত করে দেয়।এজন্য হয়তো সে এই দুঃস্বপ্ন দেখত।

হারকিউলিস এর এক সাথী ছিল জতিসী।সে হারকিউলিস কে জানায় তাদের কে যখন এথেন্স রাজ্জ থেকে বিতারিত করা হয়েছিল,তখন সে ওরাকেল্স এর সাথে কথা বলেছিলেন। ওরাকেলস বলতে এমন কিছু কে বোঝায়,যারা দেবতাদের সাথে জোগাজোগ করতে পারে।তারা দেবতাদের সাথে জোগাজোগ করে মানুষদের উপদেশ দিত। ওরাকেলস রা বলে হারকিউলিস এমন দুসসপ্ন দেখতেই থাকবে জতদিন পরজন্ত সে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারবে।তাকে সপ্নের নেয় অত্তাচারি দানবদের ধংশ করতে হবে।

হারকিউলিস এর নেতৃত্বে সৈন্যের প্রশিক্ষণ সুরু হয়। হারকিউলিস এবং তার সাথী রা সৈন্যদের নানা বিষয়ে পারোদোর্শী করে তুলে।

গুপ্তচর এর কাছে জানা জায় রিসেস বাহিনী পাশের এস্টিকাস পর্বতে ঘাটি গেরেছে। সৈন্যরা জেহুতু প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে তাই তারা রিসেস বাহিনীকে প্রতিহত করতে এস্টিকাস পরবতের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে।

এস্টিকাস পর্বতের সামনে এসে হারকিউলিস বাহিনী প্রথম রিসেস বাহিনীর দেখা পায়।লোকমুখে সোনা কথা তাদের সামনে গুজব এ পরিনত হয়। দূর থেকে জাদের অস্য মানব বলে মনে হত তারা আসলে সাধারণ মানুষ। দূর থেকে তাদের আস্য মানব বলে মনে হত।

রিসেস হারকিউলিস বাহিনীর সামনে আসে,সে বলে হতে পারো তুমি দেবতা জিউস এর সন্তান। কিন্তু তোমার থেকে আমার সৈন্যের সংখ্যা তিন গুন।এত লোকের সাথে তুমি পেরে উঠতে পারবে না।তাই হাতিয়ার ফেলে দাও, তাহলে হয়তো তোমাদের প্রান ভিক্কা দিতে পারি।হারকিউলিস বলে তুমি কি আমার চোখে ভয় দেখতে পাচ্ছো?

হারকিউলিস এর এর তীব্র গর্জনে যুদ্ধের সুরু হয়। হারকিউলিস বাহিনী বরাবরের মতোই তাদের বীরত্বের পরিচয় দেয়।রিসেস এর সৈন্য সংখ্যা তিন গুন হলেও হারকিউলিস বাহিনী ধরাশাই যুদ্ধে মেতে উঠে। অজস্র তলোয়ারের আঘাত, ছুটি তরোয়ালের কুপঘাত আর হারকিউলিস এর বর্মের আঘাতে রিসেস বাহিনী বেসিক্ষন টিকতে পারেনা। অবশেষে যুদ্ধের শেষ হয়।রিসেস কে বন্দী বানানো হয়।

হারকিউলিস রিসেস এর কাছে আসলে রিসেস বলে,আমি কোন মানুষ কে হত্তা করিনি।হারকিউলিস তুমি ভুল মানুষ কে সাহায্য করেছো।তুমি ভেবে দেখো,রাজার নিজের বাহিনী কোথায়, তোমাকে নিয়ে কেন রাজার নতুন বাহিনী গঠন করতে হলো?

সেদিন রাতে রাজ প্রাসাদে বিলাসী খানাপিনার আয়োজন করা হয়। পুরো ত্রেসের একক রাজা হিসেবে রাজা কটেজ কে মুকুট পরানো হয়।
তখন রাজকুমারী কে রিসেস এর প্রতি দয়া দেখাতে দেখা জায়।হারকিউলিস এর মনে সন্দেহ তৈরি হয়।সে রাজকুমারীর কাছে জানতে পারে,তার সামি ছিলেন ত্রেস এর রাজা আর রিসেস ছিলেন তার সামির সেনাপতি।রাজা কটেজ তার সামী কে হত্তা করে সিনহাসন দখল করেছে।এখন রাজমুমারি ও কিছু বলতে পারছে না। কারন রাজকুমারীর সন্তান রাজার জিম্মায় রয়েছে।

হারকিউলিস রাগে ফেটে পরে,সে রাজা কটেজ কে বলে তুমি একজন বিস্বাস ঘাতক। তুমি আমাকে তোমার লালোসার কাযে ব্যবহার করেছ।
রাজা কটেজ বলে তুমি আমাকে একথা কিভাবে বলো। তুমিও তো বেশি সর্নের লোভে আমাকে সাহায্য করতে রাজি হয়েছ। কোন বীর তো সর্নের লোভে কাওকে সাহায্য করেনা।তুমি বসি কথা না বলে,তোমার পাওনা বুঝে নিয়ে বিদায় হও।আমি তোমার চেহারা দেখতে চায় না।

হারকিউলিস সর্ন নিয়ে জাবার হয়ে গ্রামের মানুষ তার দিকে অসহায় এর মত তাকিয়ে ছিল।হারকিউলিসের নিজেকে অপরাধী মনে হতে লাগলো। সে ঠিক করে রাজার সাথে যুদ্ধ করে গ্রামের মানুষ কে মুক্ত করবে।কিছু তার সাথীদের একজন এতে রাজি হয় না।সে বলে এখন রাজার কাছে অনেক প্রশিখিত সৈন্য রয়েছে। এখন আর সম্ভব নয়।হারকিউলিস এবং তার অন্য সব সাথীরা সবার সর্ন তাকে দিয়ে দেয় আর সে তাদের ফেলে চলে যায়।

সেদিন রাতে রাজপ্রাসাদে প্রবেশ করে। সঙ্গে সঙ্গে চারিদিক থেকে তাদেকে ঘিরে ফেলে রাজার সৈন্যরা।হারকিউলিস কে আঘাত করে অজ্ঞান করা হয়। জ্ঞান ফিরলে হারকিউলিস বাধা অবস্থায় রয়েছে, আর তার সব সাথীদের কে লোহার খাচায় বন্দী করে রাখা হয়েছে। তখন সেখানে রাজা কটেজ এবং রাজা অটোলিকাস আসে।হারকিউলিস এতে বেস অবাক হয়।রাজা অটোলিকাস হারকিউলিস কে বলে আমি তোমার পরিবারকে হত্তা করিয়েছি। তোমার মদে নেসার অসুধ মিসিয়ে দেয়া হয়েছিল।

তোমার পরিবার আমার হায়না গুলোর খাবার পরিনত হয়েছিল।হারকিউলিস বলে আমার তো কোন চাওয়া ছিল না।তাহলে কেন?
সে বলে তোমার কোন চাওয়া ছিল না এটাই তোমার অপরাধ। জার কোন চাওয়া নেই,তাকে কিভাবে কেনা যায়? তার সাথে কোন সওদা করা জায় না।তুমি জেন কখনো আমার সিনহাসনে না বসতে না পারো, তাই আমাকে এই ব্যবস্তা করতে হয়েছে।

একথা সুনে হারকিউলিস ক্রধে ফেটে পরে।রাজকুমারীকে তার সামনে হত্তা করার জন্য আনা হয়। তখন তার জতীশি সাথী বলে। হারকিউলিস তুমি কি সুধু তোমার গল্পগাথায় অবস্থান করবে? নাকি সবার প্রান বাচীয়ে নতুন ইতিহাস রচনা করবে? তোমার প্রতিশোধ নিয়ে নিজের অস্পুর্ন কাজ সম্পুর্ন করার সময় এসেছে।

হারকিউলিস রাগে চিতকার করতে থাকে।এক পর্জায়ে হারকিউলিস এর সিকল ছিরে জায়।যে মুক্ত হয়ে জল্লাদ কে মেরে ফেলে, রাজা কটেজ বলে ছেরে দাও হায়না গুলোকে। হায়নাদের মুক্ত করে হারকিউলিস এর সামনে ছেরে দেওয়া হয়।হারকিউলিস এতখনে জেনে গেছে যে এই হায়না গুলোই তার স্ত্রী সন্তান কে মেরেছে।

হায়না গুলো হারকিউলিস এর ওপর ঝাপিয়ে পড়ে। হারকিউলিস সেই তিনটি হায়না কে চিরে ফেলে।তখন সে রাজা অটোলিকাস কে মারতে থাকে।অটোলিকাস বলে তুমি আমাকে ক্ষমা করে দেও। হারকিউলিস বলে ক্ষমা আমার পরিবারের কাছে চেয়ে নিও।সেখানেই সে রাজা অটোলিকাস কে হত্তা করে ফেলে। হারকিউলিস তার সাথীদের মুক্ত করে বন্দিসালা থেকে বের হয়ে দেখেতে পায়।

রাজা কটেজ তার বিশাল সৈন্য বাহিনী নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। হারকিউলিস সৈন্যদের বলে, তোমারা যুদ্ধে আমার কথা সুনেছিলে এখনো আমার কথাই সুনো।এই রাজা একজন বিস্বাস ঘাতক। রাজা কটেজ বলে হারকিউলিস কোন দেবতা পুত্র নয়।সে তোমাদের মতই সাধারণ মানুষ।বোকামি করো না।যে হারকিউলিস এর পক্ষে তরোয়াল উঠাবে তাকে মৃত্তুদন্দ দেওয়া হবে।

রাজা কটেজ সেখানে রাজকুমারীর ছেলেকে নিয়ে আসে।আর বলে তুমি যদি এখন ধরা না দাও তাহলে এই ছেলে কে মেরে ফেলা হবে। তোমার কাছে ৩ পর্জন্ত সময় আছে।তখন হারকিউলিস এর এক সাথী আক্রমণ করে বসে।আর রাজকুমারীর ছেলেকে দৌরে পালাতে বলে। রাজকুমারীর সন্তান কে বাচাতে গিয়ে হারকিউলিস এর সাথী সেখানে মারা জায়।

রাজা কটেজ তখন তার সৈন্যদের আক্রমন করতে বলে।তখন হারকিউলিস এর সাথী রা প্রাসাদ এর পাসে থাকা বড় বড় প্রদিব গুলো ফেলে দেয় এতে অনেক সৈন্য মারা জায়।আর সৈন্যরা প্রাশাদে প্রবেশ করতে পারে না।

রাজা কটেজ তখন চিতকার করে বলতে থাকে। তুম এক হারাম জাদে আর তুমহারা পরিবার কা এসে হি মারনেকা লায়েক থা।
হারকিউলিস ক্রধে ফেটে পরে, রাগে চিতকার করতে করতে পাসে থাকা দেবী হেরার মুর্তিটি ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। মুর্তির মাথার আঘাতে রাজা কটেজ সেখানে মারা জায়।

সৈন্যরা হারকিউলিস এর দানবীয় রুপ দেখে অবাক হয়ে জায়। চারিদিকে হারকিউলিস ধনীতে মুখরিত হয়।সেনারা হারকিউলিস এর সামনে নিজেদের সপে দেয়।

বীর তার কর্মের মাদ্ধমেই তার পরিচয় দিয়ে থাকে।তার জন্য ওইশরিক কোন পরিচয় মুক্ষ নয়।দেখার বিষয় সে মানুষের বিষাস ও ভালোবাসা কতটুকু অর্জন করতে পেরেছে। মুভিটা এখানেই সেস হয়ে জায়।

মুভিটি সম্পর্কে আপনার অনুভূতির কথা জানাতে একদমই ভুলবেন না।এমন কিছু অসাধারণ মুভির এক্সপ্লেনেসন পেতে আমার চেনেল টি সাবস্ক্রাইব করে পাশের বেল আইকন টি অন করে রাখুন। দেখা হচ্ছে পরবর্তী ভিডিও তে।

আসসালামু আলাইকুম।

My youtube channel https://www.youtube.com/c/autopsyofmovies

Tag.

#Hercules_movie_explained_in_bangla #movies_explain_in_bangla #ending_explain_bangla #moviesexplainedinbangla #endingexplained #মুভিরগল্প #triangleexplaininbangla #banglamovieexplanations #tenetexplaininbangla #cinemargolpo #moviesexplainbangla #banglamovieexplanations #moviesexplainedinbangla #hollywoodmovieexplainedinbangla autopsy of movies,hercules movie explained in bangla,hercules movie explained in bengali,movie explain in bangla,movie review bangla,hollywood movie explained in bangla,রুপকথার গল্প,cinemar golpo,explain in bangla,hindi dubbed movies,afnancottage,hercules full movie,fantasy movie,horror movie,adeventure movie,মুভি রিভিউ,এক্সপ্লেইন,hollywood movie explained bangla,movie golpo,bangla golpo,movie explained in bangla,


Comments

Popular posts from this blog

ব্রেকিং ব্যাড এটা শুধু সিরিজ না এটা একটা ইমোশন, এটা একটা ভালোবাসার নাম 🖤

  টিভি সিরিজঃ ব্রেকিং ব্যাড। আইএমডিবিঃ ৯.৪/১০  (১৬ লক্ষ ভোট) #স্পয়লার_এলার্ট প্লটঃ- ওয়াল্টার হোয়াইট (ব্রায়ান ক্র্যানস্টন) নামে এক হাই স্কুল রসায়নের শিক্ষক অস্ত্রোপচার অনুপযোগী এক ক্যান্সারে ভুগছেন। তার মৃত্যুর পূর্বে তার পরিবারের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তিনি এবং তার ছাত্র জেসি পিঙ্কম্যান (অ্যারন পল) মিলে মেথ উৎপাদন ও বিক্রির সাথে জড়িত হয়ে পড়েন। এক সময় সেই শিক্ষক হয়ে গেলেন ড্রাগ লর্ড  দ্য গ্রেট হাইজেনবার্গ!কিন্তু এই ওয়াল্টার এর শেষ পরিণতি কি?টাকা তাকে  সুখ এনে দিতে পেরেছিলো?এটা জানতে হলে দেখতে হবে মাস্টারপিস এই সিরিজটি। প্রথম ২ সিজন অনেক স্লো লাগছিলো, ভাবছি এভারেজ কিছু হবে।কিন্তু ৩ সিজন থেকে যাস্ট আগুন।থ্রিল,টান টান উত্তেজনা তাই এক এপিসোড শেষ হলে অন্য এপিসোড না দেখে উঠা যায় নি। ৪ আর ৫ সিজন বেশি ভালো লেগেছে।৪ সিজন এর সর্বশেষ ৫ এপিসোড থেকে পুরো ৫ সিজন যাস্ট অসাধারন ছিলো।এই শেষ এপিসোডগুলোই ব্রেকিং ব্যাডকে বেশি দুর্দান্ত করে তুলছে।সবচেয়ে প্রিয় এপিসোড হলো সিজন ৪ এর শেষ এপিসোড ও সিজন ৫ এর শেষ এপিসোড।এই দুই  এপিসোড এতই ভালো লেগছে যে রিপিট করে দেখছি। ওয়াল্টার হোয়াইট চরিত্রে (ব্রায়ান ক্র্যানস