মানবজাতিকে ধ্বংস করে পৃথিবীর বোঝা কমাতে এগিয়ে এসেছে এক ভয়ানক পরজীবী! একজন মানুষের নাক, কান বা মুখ দিয়ে প্রবেশ করে সোজা মস্তিষ্কের দখল নিয়ে নেয় এই পরজীবী। তারপর ধীরে ধীরে দখল নেয় পুরো শরীর। হয়ে যায় মানুষখেকো দানব!জাকে দমন করা প্রাই অসম্ভব।
মানবজাতিকে ধ্বংস করে পৃথিবীর বোঝা কমাতে এগিয়ে এসেছে এক ভয়ানক পরজীবী! একজন মানুষের নাক, কান বা মুখ দিয়ে প্রবেশ করে সোজা মস্তিষ্কের দখল নিয়ে নেয় এই পরজীবী। তারপর ধীরে ধীরে দখল নেয় পুরো শরীর। হয়ে যায় মানুষখেকো দানব!জাকে দমন করা প্রাই অসম্ভব।
বলছিলাম ২০১৪ সালে মুক্তি পাওয়া ci fi horor মুভি প্যারাসাইট part 1 এর ঘটনা প্রবাহ। মুভিটির IMDB রেটিং 6.9/10 এবং Rotten tomatoes মুভিটা 73% ফ্রেশ।
মুভির সুরুতে আমাদের দেখানো হয় কিছু প্যারাসাইট গভির সমুদ্র থেকে উঠে এসেছে। রাতে এক দম্পতি ঘুমিয়ে আছে আর একটি প্যারাসাইট তার কানের মদ্ধে ঢুকে যায়, লোক কি প্রথমে জন্ত্রনায় কাত্রাতে থাকে,এবং কিছুখন পর সে আবার সাভাবিক ভাবে ঘুমিয়ে পরে।অন্য দিকে দেখা যায় সিনচি তার কানে হেডফোন লাগিয়ে ঘুমিয়ে আছে।
প্যারাসাইট টি কানের ভিতরে ঢুকার চেস্টা করেছিল কিন্তু সে ব্যর্থ হয়ে নাকের মদ্ধে দিয়ে ঢুকার চেস্টা করে। তখন সিনচি জেগে ওঠে আর সেই প্যারাসাইট টিকে দেওয়ালে ছুরে মারে।একটি বই দিয়ে প্যারাসাইট কে মারার চেষ্টা করলে প্যারাসাইট তার হাতের মদ্ধে ঢুকে জায়। একটি তারের মাধ্যমে তার হাতে আটকে ফেলে প্যারাসাইট টিকে।
তখনই তার মা তার রুমে চলে আসে।সে তার মাকে জানায় তার হাতের মদ্ধে একটি সাপ ঢুকে গেছে।কিন্তু তার মা জখন তার হাতটি দেখে তখন তার মা দেখে তার হাতে কিছু নেই।তার মা হেডফোনে গান সুনে বলে সারাদিন এসব গান সুনো বলে এসব আজব সপ্ন দেখো।
পরদিন সকালে সিনচি তার হাতে আজব কিছু অনুভূতি পেতে থাকে।সে স্কুলে গেলে অনিচ্ছার সত্ত্বেও বান্ধুবির বুকে হাত দিয়ে দেয়।আর সে স্কুলে থাকা কালিন তার হাতে অদ্ভুত সক্তি অনুভব করে।অন্য দিকে যে লোকটির কানের ভিতরে প্যারাসাইট ঢুকে গিয়েছিল সেই লোকটি তার স্ত্রীর সামনে এসে দারায় এবং তার মাথাটি ভয়ংকর ভাবে খুলে জায় আর তার স্ত্রীর মাথা কামর দিয়ে খেয়ে
সিঞ্চি স্কুল থেকে বাসায় এসে তার হাতের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে ইন্টারনেটে research করতে থাকে,তখন তার হাতের মদ্ধে থেকে একটি চোখ বের হয়ে তাকে দেখে।সিনচি বিষয়টি লক্ষ করে, একটি ছুরি দিয়ে হাতে খোচা দিয়ে দেখে,আর ছুরি দিয়ে হাত কাটতে যাবে ঠিক তখনই তার নিজের হাত এক ভয়ানক সাপের মতো রুপ নিয়ে তাকে কামর দিতে জায়, এটা দেখে সিঞ্চি খুবই ভয় পেয়ে জায়।
সাপের আক্রিতি ছেরে সে মানুষের মত তার সাথে কথা বলতে থাকে।
সে তাকে জানায় তার নাম মিগি এবং সে সিঞ্চির হাতে আটকে গেছে,সে চেয়েছিল সিঞ্চির মস্তিষ্ক দখল করতে। কিন্তু সিঞ্চির উপস্তিত বুদ্ধির কারনে সে সিঞ্চির মস্তিষ্কে পোউছাতে পারেনি।মিগি তাকে জানায় এখন তাকে প্রিথিবি ভাষা শিখতে হবে।
এজন্য সে ইন্টারনেটে এবং বিভিন্ন বই পরে ভাষা শিখতে সুরু করে।
সিঞ্চি এগুলো কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছিল না।কিন্তু সে নিরুপায় হয়ে ধিরে ধিরে মিগির সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করতে থাকে। এবং এক সময় মিগির সাথে তার বন্ধুত্ত হয়ে যায়। অন্য দিকে আমরা দেখতে পায় স্ত্রীকে ফেয়ে ফেলা সেই লোকটিও টিভি দেখে ভাষা সেখার চেষ্টা করছে।
অন্য দিকে শহরে থাকা বাকি প্যারাসাইট রা শহরের ওনেক মানুষকে মেরে তাদের মাংস খেতে থাকে। এজন্য বিভিন্ন টিভিতে নিউজ প্রচার করা হয়।
মিগি আর সিঞ্চি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল মিগি সিঞ্চি কে জানায় সে তার আসেপাসে একজন প্যারাসাইট এর অস্তিত্ব টের পায়।মিগি সিঞ্চিকে জোর করে একটি রেস্টুরেন্টে নিয়ে জায়।
সেখানে একটি প্যারাসাইট একজন মানুষের মাংস খাচ্ছিল।রেস্টুরেন্টে থাকা লোকটি সিঞ্চি কে একটি হাত এগিয়ে দেয় খাবার জন্য। কিন্তু সে খেতে অসিকার করে।ফলে লোক টি বুঝতে পারে মিগি সিঞ্চির সুধু হাত কব্জা করতে পেরেছে।লোকটি নিজের হাতটি কেটে মিগিকে তার হাতের মদ্ধে ঢুকতে আহবান করে।সিঞ্চি মিগিকে নিসেদ করে এবং মিগিও সিঞ্চির মথায় সারা দেয়।
এতে লোকটি রেগে জায় আর তাদের মদ্ধে মারামারি সুরু হয়। এক পরজায়ে মিগি লোকটি কে মেরে ফেলতে সক্ষম হয়। এবং তারা সেখান থেকে পালিয়ে জায়। বাড়ি ফিরে যাবার সময় সিঞ্চির মায়ের সঙ্গে কথা হয়।তার মা তাকে বলে, তার মা সিঞ্চির মদ্ধে অদ্ভুত আচরণ লক্ষ করে,এবং তার কাছে জানতে চায়,তোমার কি হয়েছে। সিঞ্চি বলে পড়ালেখার চাপ ওনেক বেড়ে গেছে,এরিয়ে জায়।
সেদিন রাতে সিঞ্চি মিগিকে জিজ্ঞেস করে তোমার প্রজাতি রা মানুষের মাংস কেন খায়।তারা তো অন্য কিছু খেয়ে জীবন ধারণ করতে পারে।মিগি তাকে বলে তোমারা ও তো বিভিন্ন পশু পাখি হত্তা করে তাদের মাংস খাও।
সিঞ্চি মিগির কাছে তার ডান হাতটি ফিরিয়ে দিতে বলে,তার কাছে থেমে মুক্তি চায়।মিগি তখন সিঞ্চি কে বলে যদি কখনো আমার থেকে মুক্তি চাও তাহলে তোমার জিব ও কান কেটে ফেলব আর তোমাকে বোবা বানিয়ে দিবো।এতে সিঞ্চি ভয় পেয়ে জায়।মিগি তাকে বলে আরে বেসি ভয় দেখিয়ে ফেললাম নাকি।
তখন আমরা দেখতে পায় সেই রেস্টুরেন্টে পুলিশ এসে তদন্ত করছে।
পরদিন সকালে সিঞ্চির স্কুলে একটি সেমিনার হয়।সিঞ্চি সেখানে উপস্তিত
ছিল।মিগ তাকে জানায় সে ভিরের মদ্ধে একটি প্যারাসাইট এর অস্তিত্ব টের পাচ্ছে।পরে তারা বুঝতে পারে।তাদের এক টিচারই একজন প্যারাসাইট।
টিচার সিঞ্চি কে দেখে বুঝে জায়।আর সেমিনার সেসে সিঞ্চির সাথে কথা বলে।ক্লাস সেসে তার সাথে দেখা করতে বলে।মিগি এতে রাজি হয়ে যায়। কিন্তু সিঞ্চি রাজি হয় না।মিগি তাকে জানায় টিচার একজন ইনফেক্টেড মানুষ হয়েও কিভাবে এমন ভদ্র আচরণ করছে।আর সে তো দেখি মানুষকে ভদ্রতা সেখাতে ওস্তাদ।
ক্লাস সেসে সেই টিচার আরো ২ জন প্যারাসাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। একজন ছিলেন তার ছাত্র সিমাডা হিডেয়ো, আর আরেকজন পুলিশ অফিসার মি,এ।এবং সে তার সামি এখন তিনি প্রেগনেন্ট তার পেটে বেরে ঊঠছে এক মানব সন্তান। টিচার তাকে জানায় সব প্যারাসাইট মিলে একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে, সেখানে তারা গোপনে মানুস মেরে তাদের মাংস খেয়ে প্রিথিবি তে টিকে থাকবে।কারণ তাদের বেপারে বেসিরভাগ মানুস জেনে গেছে, এতে প্রিথিবি তে টিকে থাকা কস্ট হয়ে যাবে।
টিচার সিঞ্চির কাছে সাহায্য চায়।সাহায্য করতে অসিকার করলে,সিঞ্চির বান্ধবী এবং তার মাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।রাজি না হয়ে সিঞ্চির কোন উপায় ছিল না।মিগি সিঞ্চি কে মি,এর থেকে দূরে থাকতে বলে কারণ মিগি মি,এর মদ্ধে খুনের নেসা টের পাচ্ছে।
পরের ছিনে দেখতে পাই,মি,এ এবং হিডেয়ো মানুসের মাংস খাচ্ছে,কিন্তু সেই মহিলাটি মানুষের খাবার খাচ্ছে। সবাই তাকে বলে এগুলো খেলে তোমার সরির খারাপ করতে পারে।মহিলা টি বলে সে একটি এক্সপেরিমেন্ট চালাচ্ছে।তাদের আরও জানায় সিঞ্চি এবং মিগি তাদের গবেষণার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মানুষ এবং প্যারাসাইট ২ টি সংমিশ্রণ রয়েছে সিঞ্চির মদ্ধে।
সিঞ্চির মায়ের হাতের পোরা স্থান দেখে মিগি সিঞ্চি কে প্রস্ন করে।তোমার মায়ের হাত দেখলে তোমার ব্লাড প্রেশার বেরে জায় কেন।সিঞ্চি তাকে জানায় সিঞ্চিকে বাচাতে গিয়ে তার মায়ের হাত গরম তেলে পুরে গিয়েছে। মিগি তখন মায়ের ভালোবাসা সম্পর্কে বুঝতে পারে।নিজের জীবন বাজি রেখে কেন মানুষ অন্য কারো জীবন বাচায়,এটা সে জানতে পারে।
কিছু দিন পরে সিঞ্চি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল, তখন হটাৎ মি,এর সঙ্গে দেখা হয়ে জায়।রেস্টুরেন্টের সেই লাস টি দেখে বুঝে যায় যে, অন্য কোন প্যারাসাইট ছাড়া এভাবে আরেকটা প্যারাসাইট কে মারতে পারে না।সিঞ্চি সেখান থেকে পালিয়ে একটি নীরজন স্থানে আসে।মি এ তাকে খুজে পায় এবং তাদের মদ্ধে লড়াই সুরু হয়ে জায়।লড়াই এর এক পরজায়ে সিঞ্চি একটি রড মি এর পেটের ভিতর ঢুকিয়ে দেয়।
এতে মি এ কাতর হয়ে পরে।আর সিঞ্চি সেখানে থেকে পালিয়ে নিজের বারি চলে জায়।মি এ তখন ভাবতে থাকে এখন যদি অন্য একটি সরির পেতাম তাহলে আমি বেচে জেতাম। হটাৎ সেখান দিয় সিঞ্চির মা যাচ্ছিল।
সেখানে সে একজন লোকের গোন্রানির আওয়াজ পায়।তার দিকে এগিয়ে গেলে প্যারাসাইট টি সিঞ্চির মায়ের সরিরে চলে আসে।
সিঞ্চি বাড়িতে গিয়ে তার বিছানায় সুয়ে ছিল।মিগি তখন তার আসে পাসে
প্যারাসাইট এর অস্তিত্ব টের পায় এবং সিঞ্চিকে সাবধান হতে বলে।তখন দরজা দিয়ে সিঞ্চির মা প্রবেশ করে। মিগি তাকে বলে এটা তোমার মা নয়।এটা মি এ।সিঞ্চি বলে খবরদার মিগি যদি তুমি আমার মায়ের সম্পর্কে বাজে কথা বল তাহলে আমি আমার ডান হাত কেটে ফেলব।
তখন সিঞ্চির মায়ের সরিরে থাকা মি এ সিঞ্চির বুকে তার আঘাত করে রিদপ্রন্দ ফুটো করে দেয়।আর বলে তুমি ছেলেটার সাথে এখানেই মরবে কারণ তুমি সঠিক সময়ে তার ব্রেন দখল করতে পারোনি।ফিরে জাবার সময় তার বাজারের ব্যগে সিঞ্চির মায়ের কাটা মাথাটি দেখতে পাই।
মি এ চলে জাবার পর মিগি সিঞ্চির সরিরের ভিতরে চলে জায় আর মিগির সরির এর কিছু অংশ দিয়ে সিঞ্চির রিদপ্রিন্দে থাকা ফুটো এবং সরির এর ফুটো বন্ধ করে দেয়। এতে মিগির বেস কয়েক দিন সময় লেগে জায়।সিঞ্চির যখন গ্যন ফিরে তখন দেখতে পায় তার সরির এর রক্ত সুখিয়ে ফ্লোর এর সংগে লেগে গেছে।সিঞ্চি গ্যন ফিরে খুব কান্না করতে থাকে তার মায়ের জন্য। কারণ সে তার মাকে খুবই ভালোবাসতো।
সিঞ্চি ছুটে চলে জায় তার টিচার এর কাছে তার মায়ের খোঁজ জানার জন্য। টিচার তাকে বলে তোমার বারির কাছে মি এর লাস পাওয়া গেছে, এটা কি তোমার কাজ।মিগি বলে প্রথমে ভেবেছিলাম সে মারা গেছে,পরে দেখলাম সে সিঞ্চির মায়ের সরির দখল করে নিয়েছে এবং সে আমাদের মারার চেষ্টা করছে। মি এ কোথায় আছে সেটা আমি জানি না আর জানলেও তোমাদের বলব না।এতে টিচার এর ওপর সিঞ্চি খুবই রেগে জায়।
সিঞ্চি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে সে যেভাবেই হোক না কেন সে মি এ কে খুজে বেএ করবে এবং তাকে মেরে ফেলবে।
এর পর সিঞ্চি ভিভিন্ন স্থানে মি এ কে খুজতে থাকে।রেল স্টেশন এর পাসে সিঞ্চি একটি জনসভার ভির দেখতে পায়।মিগি তাকে জানায় মঞ্চে দারানো নেতা একজন প্যারাসাইট।বারিতে ফিরে মিগি সিঞ্চি কে বলে প্যারাসাইটরা এখন ধিরে ধিরে সংখ্যায় বেরে গেছে এবং তারা রাজনিতিতে পা রেখেছে। কারণ তারা প্রিথিবিকে তে তারা নিজেদের জন্য একটা নির্ভরজোগ্য বাসস্তান বানাতে চায়।কিছু দিনের মদ্ধে তারা সংখ্যায় আরো বৃদ্ধি পাবে।
এদিকে পুলিশ তদন্ত করে জানতে পারে মি এর লাসের রডের আঙুল এর ছাপ এবং রেস্টুরেন্টের লাসের কাছে পাওয়া আঙুল এর ছাপ মিলে গেছে। তার মানে খুনি একজনই।
সেদিন রাতে পুলিশগুলো সিঞ্চির বাসায় তদন্ত করতে আসে এবং তাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে থাকে।এবং সেখান থেকে চলে জায়।এদিকে বাকি প্যারাসাইট টিচারএর অনুমতি না নিয়ে মানুষ মারার পরিমান বারিয়ে দিয়েছে।তাদের মদ্ধে একজন জানায় তারা আমাদেএ আসল পরিচয় জেনে গিয়েছিল, তাই তাদেরকে মেরে ফেলা হয়েছে।
সিঞ্চি আর তার বন্ধবী এক সাথে বাজারে গেলে, রাস্তায় একটি মৃত কুকুর দেখতে পায়। সিঞ্চি কুকুরটিকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয় আর বলে।কুকুরটি মারা গিয়েছে এখন এটা সুধু মাত্র একটি মাংস আর হারের টুকরো। এতে তার বন্ধবী খুব রেগে জায়।আর সেখান থেকে চলে জায়।সিঞ্চির রিদপ্রিদে মিগির কিছুটা অংশ দেওয়ার কারনে সিঞ্চি ধিরে ধিরে মিগির মত আচরণ করতে থাকে।
টিচার রিয়োকোর সামি ছিল না, কিন্তু সে প্রেগন্যান্ট ছিল।এ খবর তার স্কুলে জানাজানি হয়ে গেলে সে চাকরি টা ছেরে দেয়।এবং তার মা বাবা তার সাথে দেখা করতে এলে তারা তাকে তার প্রেগ্ন্যাসির বেপারে নানান কথা তাকে সুনাতে থাকে তখন সে তাদের মেরে ফেলে।আর তার সাথীদের বলে তোমাদের জন্য ২ টস লাস এর বেবস্তা করেছি।
সেদিন স্কুলে ছিল রিয়োকোর সেস দিন আর সে তার জিনিসপত্র গুছিয়ে নেবার সময় সিঞ্চি তার সাথে দেখা করতে আসে।তখনই art ক্লাসে থাকা প্যারাসাইট বাকি ছাত্রীদের কাছে ধরা পরে জায়।আর সে সেখানে থাকা সব ছাত্রীদের মেরে ফেলতেই জাবে তখন সিঞ্চির সেই বান্ধবী তার মুখে একটি এসিড এর বোতল ছুরে মারে তার মুখ জলে জায় আর সে রাগে সব গুলো ছাত্রী কে মেরে ফেলে। তখন সিঞ্চি সেখানে ছুটে এলে সে দেখতে পায় সব ছাত্রীদের লাস পরে আছে।
সেখানে থাকা রক্তে সে ছিলিপ করে পরে জায়।সে ভাবে তার বান্ধবী হয়তো মারা গিয়েছে। তখন একটি বক্স থেকে তার বান্ধবী বের হয়ে আসে আর সেই প্যারাসাইট তার বান্ধবীকে আহত করে ফেলে।এর পর সিঞ্চি তার সাথে লরাই করতে থাকে।তখন সেখানে টিচার রিয়োকো চলে আসে।প্যারাসাইট টি তাকে বলে আমি আগের চেহারায় ফিরে জেতে পারছি না।আমাকে সাহায্য করো।রিয়োকো বলে যারা নিজের ওপর থেকে কন্ট্রোল হারিয়ে ফেলে আমি তাদের পছন্দ করি না।
আর তার দিকে একটি বোমা ছুরে মারে।সিঞ্চি তখন তার বান্ধবীকে নিয়ে জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে নিচে নেমে জায়।বোমাটি ব্লাস্ট হয়ে প্যারাসাইট টি কিছুটা আহত হয়।তখন সেখানে পুলিশ চলে আসে,আর তাকে গুলি করে মেরে ফেলার চেষ্টা করে।কিন্তু সে কোন মনে পালিয়ে বিল্ডিংএর ছাদে চলে আসে।সিঞ্চি তখন অন্য একটি বিল্ডিংএর ছাদে উঠে তাকে একটি তিরের সাহাজ্জে মেরে ফেলে। তখন সেখানে রিয়োকো সেখানে এসে তাকে বলে আমার তাকে আরও আগে মেরে ফেলা উচিৎ ছিল। তুমি তাকে মেরে ঠিক করেছ।আমাকে মারলে আমার পেটের বাচ্চাট ও মারা যাবে।
সিঞ্চি বলে এই বাচ্চাটা দিয়ে তুমি কি করবে। সে বলে আমার এক্সপেরিমেন্ট এর কাজে লাগাবো। মা জাতি বরই অদ্ভুত তাই না।একজন মা তার সন্তানের কাছে নিজেকে উজার করে দেয়। এত মনবল মা কোথায় পায়।আমি জানতে চাই।আর তাকে মি এর ঠিকানা দিয়ে বলে এই ঠিকানায় গেলে তুমি মি এ কে খুজে পাবে।এই বলে সে চলে যায়।
সিঞ্চি সেই ঠিকানায় চলে জায় আর সে মি এ কে খুজে পায়। সে একটি ব্রিজ এর নিচে চলে যায়। মিগি বলে আমার খুব ঘুম পাচ্ছে।আমি আর জেগে থাকতে পারছি না।কারন মিগি বেস কিছু দিন ধরে ঘুমাতে পারছে না। সিঞ্চিকে মি এর সামনে একা রেখে মিগি ঘুমিয়ে পরে।আর জাবার আগে সে মিগির সরির কে একটি ধারালো ছুরিতে রুপান্তরিত করে সিঞ্চিকে দিয়ে জায়। সিঞ্চি তার মায়ের সরিরে থাকা মি এর সাথে লড়াই করতে থাকে।
মি এ ভাবতে থাকে সাধারণ মানুষ কোন ভাবেই এত দ্রুত লড়াই করতে পারে না।তখন সে একটি ফাদ পাতে।সে সিঞ্চিকে বলে প্লিজ থামো সিঞ্চি কি করছো আমি তোমার মা।সিঞ্চি থেকে গেলে তাকে আঘাত করতে গেলে এক হাত দিয়ে তার মাথা কে আটকে ফেলে। সিঞ্চি কে বাচিয়ে দেয়,হয়তো তার সরিরে এখনো কিছুটা মায়ের মমতা কাজ করছে।তখনই সিঞ্চি এক কোপে তার মায়ের সরির থেকে মাথাটা আলাদা করে ফেলে।
আর এখানেই মুভিটা সেস হয়ে যায়। মুভি সম্পর্কে আপনার অনুভতির কথা কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না।
আসসালামু আলাইকুম।
haunting bangla,bangla explanation,horror movie,haunting tube,parasyte,parasyte explained in bangla,parasyte 1 & 2,anime,manga,movie,scene,moment,funny,live action,new,hd,fight,combat,toho,japan,migi,shinichi,japanese horror film,parasyte horror thriller movie explained,parasite full film summarized,parasyte2014,parasyte 2014 full movie explained,parasyte movie,parasyte ending explained,parasyte cursed,scariest movie,horror film parasyte explained bangla,
Comments
Post a Comment